কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ

ল্যাপটপ কী?

ছোটবেলার “ল্যাপ হল কোল, টপ অর্থ উপর, ল্যাপটপ অর্থ কোলের উপর” এর মত উত্তরগুলোকে পেছনে ফেলে এসেছি আমরা। এখন ল্যাপটপ বলতেই আমরা বুঝি ব্যাগ থেকে বের করে ছোট একটা যন্ত্রে চট করে একটা ডিজাইন ইলাস্ট্রেশন করে ফেলা কিংবা ক্লাসের কোনো প্রেজেন্টেশনের স্লাইড বানিয়ে ফেলা, অথবা দূরপাল্লার কোনো বাসে বসে নেটফ্লিক্সের হাজারো টিভি সিরিজ উপভোগ করা।

ল্যাপটপের নানা প্রকারভেদ

একটা সময় ল্যাপটপ জগত নোটবুকের উপর ভর করে চললেও সময়ের বিবর্তনে বাজারে এসেছে হরেক রকম ল্যাপটপ। বিভিন্ন প্রকারের ল্যাপটপের মধ্যে রয়েছে:

নোটবুক:

এটি মূলত ল্যাপটপের সবচেয়ে আদি সংস্করণ। অফিসের কাজে ব্যবহার করার জন্য নোটবুকের বিকল্প মেলা ভার। মূলত ল্যাপটপেরই আরেকটি নাম হচ্ছে নোটবুক। শুরুর দিকে ল্যাপটপ নাম নিয়ে পরিচিতি লাভ করলেও একটা সময় ল্যাপটপের আকৃতি একটি নোটবুকের পাতার মত ছোট হয়ে যায়। তখন থেকেই ল্যাপটপকে নোটবুক হিসেবেও ডাকা হয়। রাশিয়ার মত দেশে ল্যাপটপকে সম্বোধন করতে এখনো নোটবুক শব্দের প্রচলন আছে।

কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ
কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ

আল্ট্রাবুক:

আল্ট্রাবুক হলো ল্যাপটপের এক বিপ্লবের নাম। সামান্য ওজন এবং অবিশ্বাস্য রকমের পাতলা এই ল্যাপটপ অন্য যেকোনো সাধারণ কম্পিউটারের সাথে যোজনে যোজনে টক্কর দিতে সক্ষম। আল্ট্রাবুকের ওজন কম হওয়ায় এসব ল্যাপটপ স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে বহন করা যায়। এইচপি, লেনোভো, ডেল, আসুসের মত জনপ্রিয় কোম্পানিগুলো তাদের তৈরিকৃত আল্ট্রাবুকের জন্য জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠেছে। তবে আল্ট্রাবুকের মত ল্যাপটপগুলো তুলনামূলক ছোট আকারের হওয়ায় এর পরিপূর্ণ কাঠামো ও যন্ত্রাংশ একত্রীকরণেও নির্মাতাদের বাড়তি খরচ হয়, এ কারণে আল্ট্রাবুকের বাজারদামও কিছুটা বেশি হয়। ভাল মানের আল্ট্রাবুকগুলোর দাম ৬০ হাজার থেকে শুরু করে দেড় লাখ টাকারও হতে পারে।

কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ

 

অল-ইন-ওয়ান ল্যাপটপ:

ট্যাবলেটের আবিষ্কারের পরপরই আবির্ভাব ঘটে অল-ইন-ওয়ান ল্যাপটপের। এসব ল্যাপটপের প্রধান বিশেষত্ব হচ্ছে পুরোপুরি টাচ স্ক্রিন। এর সঙ্গে কখনো কখনো যুক্ত হয় মূল যন্ত্রাংশ থেকে পর্দা আলাদা করে ট্যাবলেটের মত ব্যবহার করার সুবিধাও। এই সুবিধাকে বলা হয় “কনভার্টিবল উইথ টাচস্ক্রিন (Convertible with Touch Screen)”। দেখতে স্টাইলিশ ও যুগোপযোগী হওয়ার জন্য তরুণ প্রজন্মের অনেকেই বেছে নিচ্ছে এসব অল-ইন-ওয়ান ল্যাপটপ। লেনোভোর ইয়োগা, মাইক্রোসফটের সারফেস, এইচপির স্পেক্টর হলো তেমনই কিছু অল-ইন-ওয়ান ল্যাপটপের উদাহরণ।

কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ
কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ

ল্যাপটপের বাজার:

কম্পিউটারের বাজারের কথা বললেই সবার প্রথমেই মাথায় আসবে ঢাকার আগাঁরগাও এ অবস্থিত বিসিএস কম্পিউটার সিটি এবং এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্লান সেন্টারের নাম। এই দু’টি মার্কেট বাংলাদেশের কম্পিউটারপ্রেমীদের প্রথম পছন্দ। ল্যাপটপ-ডেস্কটপ ও এসবের যন্ত্রাংশের ক্রয়বিক্রয়ের জন্য এখানে রয়েছে অসংখ্য দোকান। তাছাড়া রায়ান্স আইটি, কম্পিউটার সোর্স, স্টারটেক, কম্পিউটার ভিলেজের মত নামকরা দোকানেও পাওয়া যাবে তোমার কাঙ্ক্ষিত ল্যাপটপ। ল্যাপটপ কেনার একটা উপলক্ষ্য হতে পারে ল্যাপটপ মেলা। প্রতিবছরই আয়োজিত হওয়া ল্যাপটপ মেলায় দেখা মেলে আকর্ষণীয় দামে নতুন নতুন ল্যাপটপের। মেলা উপলক্ষ্যে এসব ল্যাপটপের দামে থাকে বিপুল ছাড়, কখনো বা পাওয়া যায় লোভনীয় সব উপহার।

ল্যাপটপ চালানোর নিয়ম:

শিরোনাম শুনে হয়তো কেউ ভাবতে পারে যে এখন ল্যাপটপ চালানোর অ আ ক খ শেখানো হবে। তবে তেমনটা মোটেই নয়। ল্যাপটপ তো চালাতে পারে কম-বেশি সবাই, তবে সঠিকভাবে ল্যাপটপ চালানোর নিয়ম অজানা থাকলেই খুব দ্রুতই কমে আসতে পারে তোমার ল্যাপটপের কার্যক্ষমতা। ল্যাপটপের যত্নআত্তির প্রসঙ্গেও চলে আসবে সঠিকভাবে ল্যাপটপ ব্যবহার। ল্যাপটপ চালানোর সঠিক নিয়মগুলোর মধ্যে যেগুলো না জানলেই নয়, সেগুলো হলো-

ল্যাপটপের স্থান:

আমাদের মধ্যে অনেকেই ল্যাপটপ বিছানার উপর রেখে কাজ করতে পছন্দ করি। তবে চমকে দেয়া বিষয়টি হচ্ছে, বিছানা-কুশনের মত সমতল জায়গায় ল্যাপটপ চালনা করলে এটি ল্যাপটপের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। খেয়াল করলে দেখা যাবে, প্রায় প্রতিটি ল্যাপটপের নিচের অংশে একটি কিংবা দুটি ফ্যান থাকে, যা ল্যাপটপের ভেতরের গরম বায়ু নিঃসরণ বা ভেন্টিলেশনে সহায়তা করে। বিছানা কিংবা কুশন পুরোপুরিভাবে এই ভেন্টিলেশন প্রক্রিয়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে, কেননা তুলা দ্বারা তৈরিকৃত এসব বস্তু বায়ু আটকে রাখে। তাই কোলের উপর, টেবিলের ন্যায় কোনো স্থানে রেখে ল্যাপটপ চালানো অধিক নিরাপদ।

কীবোর্ড ও টাচপ্যাড:

আমার মেজচাচা ছিলেন অদ্ভুত রকমের এক মানুষ। তিনি যখন কম্পিউটারের কীবোর্ড টাইপিং করে, খুব স্বাভাবিক থাকে ব্যাপারটা। লেখা শেষ হওয়ামাত্র তার যখন এন্টার বাটন চাপার সময় আসে, তখন সে খুব সজোরে এন্টার বাটন প্রেস করেন। এমন অনেকেই রয়েছে যাদের ডেস্কটপ কম্পিউটারের এন্টার ও স্পেসবার বাটনটি খুব প্রিয়। এন্টার ও স্পেসবারের প্রতি এমন ভালবাসাই ল্যাপটপের জন্য কখনো কখনো কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে। ল্যাপটপের কীবোর্ড থাকে অত্যন্ত পাতলা, তবে অত্যন্ত শক্তিশালী। শক্তিশালী কীবোর্ড থাকার কারণে সামান্য চাপেই ল্যাপটপের কীবোর্ড সাড়া দিয়ে থাকে।

কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ
কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ

টাচবারের সঠিক ব্যবহারের কথা বললে বলাই বাহুল্য যে, টাচপ্যাড খুব সংবেদনশীল একটি অংশ কেননা টাচবারের নিচে থাকে হাজারো মোশন সেন্সর। শুধুমাত্র ২-৩ টি আঙ্গুল দিয়ে টাচবার পরিচালনা করাই শ্রেয়।

কীভাবে ঠিকঠাক রাখবে তোমার ল্যাপটপ

 

ব্যাটারি ও চার্জিং:

এবার আসা যাক ব্যাটারির দিকে। ভালো মানের একটি ল্যাপটপের ব্যাটারির কার্যক্ষমতা ১৪-১৬ ঘন্টার মতো হয়ে থাকে এবং দীর্ঘদিনের ব্যবহারে খুব একটা সমস্যাও হয় না। তবে সমস্যার কথা যখন উঠলো, সাথে সাথে তখন চলে আসে ব্যাটারি চার্জের ব্যাপারটা। ব্যাটারি চার্জ দেয়া নিয়ে কয়েকটি মিথ রয়েছে। তন্মধ্যে একটি হলো, সারারাত ল্যাপটপ চার্জ দিয়ে রাখলে ল্যাপটপের ব্যাটারি ওভারচার্জড হয়ে যায়। বাস্তবে দেখা যায়, এখনকার বাজারের অত্যাধুনিক ল্যাপটপগুলোতে এমন এক প্রযুক্তি রয়েছে, যার কাজ হচ্ছে ব্যাটারি ফুল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ল্যাপটপের চার্জ অফ করে দেয়া। অর্থাৎ তোমার ল্যাপটপের ব্যাটারি সম্পূর্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ল্যাপটপ আর চার্জ হবেনা। এতে ব্যাটারির বিন্দুমাত্র ক্ষতি হয় না। তবে অনেকসময় বৈদ্যুতিক গোলযোগ সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকির কারণে রাতভর চার্জ দেয়া এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে।

 

ল্যাপটপ অন-অফ:

একটা গবেষণায় দেখা গিয়েছে ২৭ শতাংশ ল্যাপটপ ব্যবহারকারী সঠিকভাবে ল্যাপটপ অন-অফ করেনা, যার কারণে ল্যাপটপের আয়ুষ্কাল খুব দ্রুতই শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। দেখা যায়, কাজ শেষ হয়ে গেলে ল্যাপটপটা সুন্দরমত ভাঁজ করে হয়তো বিছানার পাশে রেখে দিই। জেনে রাখা ভাল, ভাঁজ করামাত্র প্রতিটি ল্যাপটপ বন্ধ হয়ে যায় না, বরং স্লিপ মোডে চলে যায়। ল্যাপটপ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না করে কেবলমাত্র ব্যাটারি সেভিং এর কাজের জন্য স্লিপমোড ব্যবহার করা উচিত। কাজ শেষ হয়ে গেলে পাওয়ার বাটন না চেপে অপারেটিং সিস্টেম থেকে শাট ডাউনের সাহায্যে ল্যাপটপ অফ করা উচিত।

ল্যাপটপ ব্যবহারের বিধিনিষেধ:

১. সবসময় খেয়াল রাখা উচিত, খাবার ও পানি থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা। শুকনো খাবার যেমন ল্যাপটপের কীবোর্ড অচল করে দিতে পারে, তেমনি পানি হচ্ছে ল্যাপটপের যম। কোনোসময় ল্যাপটপের অভ্যন্তরে পানি পড়ে গেলে প্রথমেই ল্যাপটপটিকে বৈদ্যুতিক সংযোগ হতে বিছিন্ন করতে হবে এবং উঁচু কোনো স্থানে খাঁড়াভাবে অন্তত ২৪ ঘন্টা রেখে দিতে হবে।

ল্যাপটপ ব্যবহারের বিধিনিষেধ

২. ল্যাপটপ চালানোর পূর্বে অবশ্যই হাত পরিষ্কার করে নেয়া ভাল। তৈলাক্ত বা ভেজা হাত টাচপ্যাড নষ্ট করতে দারুণ পারদর্শী। যাদের হাত ঘামিয়ে ওঠার সমস্যা রয়েছে তাদের উচিত, কিছুক্ষণ পর পর টিস্যু বা রুমাল দিয়ে হাতটা মুছে নেয়া।

৩. ফিফায় যেকোনো একটি ম্যাচে হেরে গেলে কিংবা মারাত্মকভাবে উইন্ডোজ হ্যাং করলে অনেকসময় মনে হয়, সামনের ল্যাপটপটিকে ছুঁড়ে ফেলে দিই। মনে রাখতে হবে, দোষটা কিন্তু কোনো যন্ত্রের হতে পারেনা। তাই কোনোক্রমেই ল্যাপটপকে আঘাত করা যাবেনা। সামান্য আঘাতের কারণে ল্যাপটপের স্ক্রিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে, নষ্ট হয়ে যেতে পারে গোটা কম্পিউটারটিই।

৪. ল্যাপটপের জন্য অবশ্যই ল্যাপটপ ক্যারিয়ার ব্যবহার করা উচিত। যেনতেন ব্যাগে ল্যাপটপ নিয়ে চলাফেরা করলে ল্যাপটপের উপর যেমন বাহিরের চাপ পড়ার ঝুঁকি থাকে, ঠিক তেমনি ল্যাপটপের বাহিরের অংশে বিভিন্ন আঁচরও পড়তে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

৫. ল্যাপটপের উপর কোনোক্রমেই ভারী কোনো বস্তু রাখা যাবেনা। ভারী বস্তু কখনো কখনো ল্যাপটপের স্ক্রিনের মারাত্মক ক্ষতি করে, যা পরবর্তীতে কালো পর্দা, ল্যাপটপ অন না হওয়া, ল্যাপটপের স্ক্রিনে ফাটল ধরার মত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

ল্যাপটপ ব্যবহারের বিধিনিষেধ
ল্যাপটপ ব্যবহারের বিধিনিষেধ

৬. প্রতিটি ল্যাপটপেই আসল লাইসেন্সড (Genuin Licenced) অপারেটিং সিস্টেম থাকে, যা ডেস্কটপ কম্পিউটারে আলাদা করে ইন্সটল করতে হয়। জেনুইন অপারেটিং সিস্টেম থাকার কারণে একটি অবশ্যকর্তব্য হলো, প্রতিনিয়ত ল্যাপটপের অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ করা, হোক সেটা ম্যাক ওএস অথবা উইন্ডোজ। এছাড়াও ভাইরাসের মত শত্রুর সাথে যুদ্ধে প্রস্তুত থাকতে অ্যান্টিভাইরাসের প্রয়োজনীয়তা তো অতুলনীয় !

৭. অনেক সময় দেখা যায়, ল্যাপটপ প্রচন্ড ধীরগতিসম্পন্ন হয়ে পড়ে। এর একটা কারণ হতে পারে, অপারেটিং সিস্টেমে কিছু অবাঞ্ছনীয় ফাইল জমে থাকা। এসব ফাইল মুছে ফেলার জন্য উইন্ডোজের স্টার্ট মেনুতে গিয়ে Run ওপেন করতে হবে। এরপর টাইপ করতে হবে “recent” । ওকে ক্লিক করামাত্র অনেকগুলো ফাইল চলে আসবে এবং একে একে সবগুলো ফাইল delete করতে হবে।

এভাবে recent এর বদলে temp, %temp% , prefetch টাইপ করেও একই কাজ করতে হবে।

৮. বেশিরভাগ ল্যাপটপেই প্রসেসর, র‍্যাম কিংবা গ্রাফিক্স কার্ড- কোনোটাই পরিবর্তনযোগ্য না। তাই এসব যন্ত্রাংশের কখনোই “ওভারক্লক” করা উচিত না।

৯. ল্যাপটপ অন না হলে করণীয়-

  • বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে পেছন থেকে ল্যাপটপের ব্যাটারিটি খুলে কিছুসময় রেখে দেয়া।
  • অনেক ল্যাপটপের পাওয়ার বাটন ৩-৪ সেকেন্ড চেপে ধরে রাখলে ল্যাপটপ রিসেট নেয়। তবে প্রয়োজনীয় তথ্য অন্যস্থানে সংরক্ষিত না থাকলে ল্যাপটপ রিসেট দেয়া উচিত না।
  • ল্যাপটপ চার্জশূন্য থাকলেও অনেকসময় ল্যাপটপ বুট নেয় না।

১০. ল্যাপটপের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা ৬০-৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি গেলেই ল্যাপটপ ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। নতুবা ল্যাপটপে সার্কিট পুড়ে যাওয়ার মতও খারাপ অভিজ্ঞতা হতে পারে।

১১. বছরে অন্তত একবার সার্বিক ল্যাপটপের সার্ভিসিং করানো উচিত। এতে তোমার ল্যাপটপ অনেকবছর টেকসই হবে।

কল্পনা করো তো কম্পিউটার-ল্যাপটপবিহীন একটা দুনিয়া? কল্পনা করতে কষ্ট হচ্ছে? হওয়ারই কথা ! এরকম কল্পনা করতে না চাইলে আজই যত্ন নেয়া শুরু করে দাও তোমার ল্যাপটপটিকে।

 

English Content

Similar Posts